
সম্প্রতি ধর্ষণ মামলায় জাহিদুল নামের এক গৃহশিক্ষকের মৃত্যুদণ্ড নিয়ে বেশ চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। জাহিদুলের পরিচিত মহল এবং তার পরিবারের সদস্যদের দাবি, রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল এবং বিভিন্ন মিথ্যা মামলা তার বিরুদ্ধে দায়ের করা হয়।
২০২১ সালে হেফাজতে ইসলামের একটি মিছিল থেকে তাকে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী আটক করে। পরবর্তীতে, ধর্ষণ মামলায় ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৩ তাকে মৃত্যুদণ্ড প্রদান করে।
জনগণের আবেগকে পুঁজি করে, পূর্ববর্তী সরকারের আমলে দায়েরকৃত মিথ্যা মামলায় কোনো ব্যক্তির মৃত্যুদণ্ড হওয়া মোটেও কাম্য নয়। যেখানে সকল প্রমাণাদি থাকা সত্ত্বেও ধর্ষণ মামলার বিচার হতে ৯০ দিনের প্রয়োজন হয়, সেখানে ধর্ষণের প্রকৃত বিচার আশা করাটাও বিলাসিতা।
সত্য উদঘাটিত হোক, প্রকৃত অপরাধী শাস্তি পাক!